অঙ্গীকার চাঁদপুর
অঙ্গীকার চাঁদপুর
মহান মুক্তিযুদ্ধ আমাদের গর্ব, আমাদের অহঙ্কার। চাঁদপুর শহরের প্রাণকেন্দ্রে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সড়কে লেকের উপর স্বাধীনতা যুদ্ধে চাঁদপুরের শহীদের স্মরণে ১৯৮৯ সালে এ মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য অঙ্গীকার নির্মিত হয়। যার স্থপতি প্রফেসর সৈয়দ আবদুল্লাহ খালিদ। এর উদ্বোধক ছিলেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। এটি চাঁদপুর কেন্দ্রীয় স্মৃতিসৌধ হিসেবে বিবেচিত। প্রতি বছর মহান স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসের সূচনায় অর্থাৎ রাত ১২টা ১ মিনিটে এ ‘অঙ্গীকার’ বেদীতে মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গীকৃত বীর শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়।
কিভাবে যাওয়া যায়: হাসান আলী প্রাইমারি স্কুলের সামনে, লেকের উপর অবস্থিত। চাঁদপুর জেলার প্রাণকেন্দ্র শপথ চত্তর মোড় থেকে রিক্সা, অটোরিক্সা, বা নিজস্ব গাড়ি নিয়ে যাওয়া যায়। শপথ চত্তর থেকে এর দূরত্ব মাত্র ০.৫ কিলোমিটার এবং বাস স্ট্যান্ড থেকে ১.৫ কিমি ।
মহান মুক্তিযুদ্ধ আমাদের গর্ব, আমাদের অহঙ্কার। চাঁদপুর শহরের প্রাণকেন্দ্রে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সড়কে লেকের উপর স্বাধীনতা যুদ্ধে চাঁদপুরের শহীদের স্মরণে ১৯৮৯ সালে এ মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ভাস্কর্য অঙ্গীকার নির্মিত হয়। যার স্থপতি প্রফেসর সৈয়দ আবদুল্লাহ খালিদ। এর উদ্বোধক ছিলেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। এটি চাঁদপুর কেন্দ্রীয় স্মৃতিসৌধ হিসেবে বিবেচিত। প্রতি বছর মহান স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসের সূচনায় অর্থাৎ রাত ১২টা ১ মিনিটে এ ‘অঙ্গীকার’ বেদীতে মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গীকৃত বীর শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়।
কিভাবে যাওয়া যায়: হাসান আলী প্রাইমারি স্কুলের সামনে, লেকের উপর অবস্থিত। চাঁদপুর জেলার প্রাণকেন্দ্র শপথ চত্তর মোড় থেকে রিক্সা, অটোরিক্সা, বা নিজস্ব গাড়ি নিয়ে যাওয়া যায়। শপথ চত্তর থেকে এর দূরত্ব মাত্র ০.৫ কিলোমিটার এবং বাস স্ট্যান্ড থেকে ১.৫ কিমি ।
No comments
Thanks