শ্রদ্ধেয় বনভান্তের জন্ম স্থান মোরঘোনায় স্মৃতি স্তম্ভ ও স্মৃতি মন্দির(নির্মাণাধীণ)।
শ্রদ্ধেয় বনভান্তের জন্ম স্থান মোরঘোনায় স্মৃতি স্তম্ভ ও স্মৃতি মন্দির(নির্মাণাধীণ)
রাঙ্গামাটি সদর উপজেলাধীন ২ নং মগবান ইউনিয়নের তৎকালীন মোরঘোনা নামক গ্রামে ১৯২০ সালের ৮ই জানুয়ারী তারিখে শ্রদ্ধেয় বন ভান্তে জন্ম গ্রহন করেন। বর্তমানে মোরঘোনা নামক গ্রামটি কাপ্তাই বাঁধের ফলে প্রায় ৫০ ফুট পানির নীচে অবস্থান করছে।উক্ত জায়গাটি চিন্হ্নিত করিয়া ৫০ ফুট পানির নীচ হইতে শ্রদ্ধেয় বনভান্তের জন্ম ভিটায় স্থানীয় এলাকাবাসী জন্ম স্থানকে চিহ্নিত করার জন্য একটি জন্মস্মৃতি স্তম্ভ নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়। বর্তমানে স্মৃতি স্তম্ভটির নির্মাণ কাজ প্রায় সমাপ্তীর পথে। স্মৃতি স্তম্ভটির ৪০০ গজের মধ্যে রাঙ্গামাটি-কাপ্তাই সড়কের পাশে আর ও একটি শ্রদ্ধেয় বন ভান্তে জন্ম স্মৃতি মন্দির রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মাণাধীণ আছে।
কিভাবে যাওয়া যায়: রাঙ্গামাটি শহর থেকে রাঙ্গামাটি-আসামবস্তী -কাপ্তাই সড়কে বড়াদম পর্যন্ত যে কোন যানবাহনে যাওয়া যায়।
রাঙ্গামাটি সদর উপজেলাধীন ২ নং মগবান ইউনিয়নের তৎকালীন মোরঘোনা নামক গ্রামে ১৯২০ সালের ৮ই জানুয়ারী তারিখে শ্রদ্ধেয় বন ভান্তে জন্ম গ্রহন করেন। বর্তমানে মোরঘোনা নামক গ্রামটি কাপ্তাই বাঁধের ফলে প্রায় ৫০ ফুট পানির নীচে অবস্থান করছে।উক্ত জায়গাটি চিন্হ্নিত করিয়া ৫০ ফুট পানির নীচ হইতে শ্রদ্ধেয় বনভান্তের জন্ম ভিটায় স্থানীয় এলাকাবাসী জন্ম স্থানকে চিহ্নিত করার জন্য একটি জন্মস্মৃতি স্তম্ভ নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়। বর্তমানে স্মৃতি স্তম্ভটির নির্মাণ কাজ প্রায় সমাপ্তীর পথে। স্মৃতি স্তম্ভটির ৪০০ গজের মধ্যে রাঙ্গামাটি-কাপ্তাই সড়কের পাশে আর ও একটি শ্রদ্ধেয় বন ভান্তে জন্ম স্মৃতি মন্দির রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মাণাধীণ আছে।
কিভাবে যাওয়া যায়: রাঙ্গামাটি শহর থেকে রাঙ্গামাটি-আসামবস্তী -কাপ্তাই সড়কে বড়াদম পর্যন্ত যে কোন যানবাহনে যাওয়া যায়।
No comments
Thanks