ডলুরা শহীদদের সমাধি সৌধ সুনামগঞ্জ
ডলুরা শহীদদের সমাধি সৌধ সুনামগঞ্জ
যেখানে গেলে মুহূতেই ৪৮ জন মহান শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পরিচয় অন্তত চোখে ভাসে তার নাম ডলুরা। পাহাড়ের পাদদেশে চলতি নদীর তীরে লুকায়িত আছে সেই একাত্তরের রক্তত্যাগ সংগ্রামের স্মৃতি চিহ্ন। মুক্তিযুদ্ধে সুনামগঞ্জের ইতিহাস খুব সমৃদ্ধ। মহান মুক্তিযুদ্ধে সীমান্তবর্তী ডলুরা ছিল সুনামগঞ্জের অন্যতম রণাংগন। এই রণাংগনটি ছিল ৪ নং বালাট সেক্টরের অধীন। উক্ত রণাংগনে সম্মুখ সমরে যে সমস্ত মুক্তিযোদ্ধা শাহাদাৎ বরণ করেন তাদের কয়েকজনকে এখানে সমাহিত করা হয়। ১৯৭৩ সালে ৪৮ জন শহীদের স্মৃতিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য নির্মাণ করা হয়েছে ডলুরা শহীদ মাজার।
কিভাবে যাওয়া যায়: শহরের নবীনগর নামক স্থান থেকে সুরমা নদী খেয়া যোগে পার হয়ে হালুয়াঘাট থেকে অথবা শহরের বালু মাঠ নৌকা ঘাট থেকে ইঞ্জিন নৌকা যোগে হালুয়াঘাট থেকে রিক্সা অথবা টেম্পু যোগে ৫/৬ কিঃ মিঃ পথ অতিক্রম করে ভারতীয় সীমান্তের কাছাকাছি ডলুরা নামক স্থানে পৌঁছতে হয়। রিক্সাভাড়া ৫০ টাকা, টেম্পু ভাড়া ২০ টাকা।
যেখানে গেলে মুহূতেই ৪৮ জন মহান শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পরিচয় অন্তত চোখে ভাসে তার নাম ডলুরা। পাহাড়ের পাদদেশে চলতি নদীর তীরে লুকায়িত আছে সেই একাত্তরের রক্তত্যাগ সংগ্রামের স্মৃতি চিহ্ন। মুক্তিযুদ্ধে সুনামগঞ্জের ইতিহাস খুব সমৃদ্ধ। মহান মুক্তিযুদ্ধে সীমান্তবর্তী ডলুরা ছিল সুনামগঞ্জের অন্যতম রণাংগন। এই রণাংগনটি ছিল ৪ নং বালাট সেক্টরের অধীন। উক্ত রণাংগনে সম্মুখ সমরে যে সমস্ত মুক্তিযোদ্ধা শাহাদাৎ বরণ করেন তাদের কয়েকজনকে এখানে সমাহিত করা হয়। ১৯৭৩ সালে ৪৮ জন শহীদের স্মৃতিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য নির্মাণ করা হয়েছে ডলুরা শহীদ মাজার।
কিভাবে যাওয়া যায়: শহরের নবীনগর নামক স্থান থেকে সুরমা নদী খেয়া যোগে পার হয়ে হালুয়াঘাট থেকে অথবা শহরের বালু মাঠ নৌকা ঘাট থেকে ইঞ্জিন নৌকা যোগে হালুয়াঘাট থেকে রিক্সা অথবা টেম্পু যোগে ৫/৬ কিঃ মিঃ পথ অতিক্রম করে ভারতীয় সীমান্তের কাছাকাছি ডলুরা নামক স্থানে পৌঁছতে হয়। রিক্সাভাড়া ৫০ টাকা, টেম্পু ভাড়া ২০ টাকা।
No comments
Thanks