ধর্ম প্রচারক আলহাজ্ব মোঃ লেহাজ চাঁন চিশতী (রহঃ)এর মাজার ঝালকাঠি
ধর্ম প্রচারক আলহাজ্ব মোঃ লেহাজ চাঁন চিশতী (রহঃ)এর মাজার ঝালকাঠি
কিভাবে যাওয়া যায়: যাতায়াত – ঝালকাঠি উপজেলা গেইট থেকে অটো/ রিক্সা যোগে খেয়াঘাট এসে ট্রলার থেকে নদী পাড় হয়ে টেম্পু বা মটর সাইকেল যোগে পোনাবালিয়ার ছিলারিশ গ্রামে যাওয়া যায়। ভাড়ার হার- ২০-২৫ টাকা। (জনপ্রতি)। ধর্ম প্রচারক আলহাজ্ব মোঃ লেহাজ চাঁন চিশতী (রহঃ) একজন চিশতীয়া তরিকার আত্মাধিক সাধক ছিলেন।তিনি তার মুরিদদের ইসলামী জ্ঞান এর শিক্ষা দিতেন। বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে তিনি অগ্রনী ভুমিকা পালন করতেন।দেশের বিভিন্ন জায়গায় হতে তার কাছে লোকজন আসতো্।দেশের প্রায় অঞ্চলেই তার মুরিদগন রয়েছেন। জন্ম-সম্ভবত তিনি ১৯১০ বা ১৯১১ সালে জন্ম গ্রহন করেছিলেন।তার বাবার নাম-মমিন উদ্দিন।তারা দুই ভাই ও এক বোন ছিলেন।তারা এখন কেউই বেঁচে নাই।শিক্ষা জীবন-তিনি ভাওতিতা সরকারি প্রাঃ বিঃ হতে প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন ও বাড়ির মক্তবে কুরআন শিক্ষা লাভ করেন।তিনি সৌদি থেকে আগত আলহাজ্ব মাওলানা মোঃ সিদ্দিকুর রহমানের কাছে আত্মাধিক মারফত জ্ঞান লাভ করেন।তিনি দেশ ও দেশের বাহিরে বিভিন্ন অলিদের মাজার ভ্রমন করেন। কর্মজীবন-কর্মজীবনে তিনি কাঠের নৌকা ও লাঙ্গল তৈরি করে বিক্রি করতেন।আর কাজের ফাকে ছফর করতেন।একমূহর্তে আল্লাহকে পাওয়ার উদ্দেশ্যে তিনি বাড়ি ছেড়ে চলে যান।কিছু বছর পরে তিনি আবার তার নিজ এলাকায় ছিলারিশ গ্রামে এসে খানকা তৈরি করে দিনের প্রচার করা শুরু করেন।বেশ অল্প কিছুদিনের মধ্যেই তিনি গ্রামের মানুষের কাছে একজন কামেলদার ব্যক্তি হিসাবে পরিচিতি লাভ করেন।তিনি ১৩৭৯ সালের ১০ ই আষাঢ় এহদাম ত্যাগ করেন।মৃত্যু কালে তার বয়স হয়েছিল ৬২ বছর। মৃত্যুর পর তার নিজ বাড়ির সামনে মাজার নির্মান করা হয়। এখন এই মাজারের খলিফা হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন মোঃ দলিল উদ্দিন খলিফা ও যাবতীয় সহযোগীতায় আছেন মৌলভী এছকেন্দার আলী বেপারী।
কিভাবে যাওয়া যায়: যাতায়াত – ঝালকাঠি উপজেলা গেইট থেকে অটো/ রিক্সা যোগে খেয়াঘাট এসে ট্রলার থেকে নদী পাড় হয়ে টেম্পু বা মটর সাইকেল যোগে পোনাবালিয়ার ছিলারিশ গ্রামে যাওয়া যায়। ভাড়ার হার- ২০-২৫ টাকা। (জনপ্রতি)। ধর্ম প্রচারক আলহাজ্ব মোঃ লেহাজ চাঁন চিশতী (রহঃ) একজন চিশতীয়া তরিকার আত্মাধিক সাধক ছিলেন।তিনি তার মুরিদদের ইসলামী জ্ঞান এর শিক্ষা দিতেন। বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে তিনি অগ্রনী ভুমিকা পালন করতেন।দেশের বিভিন্ন জায়গায় হতে তার কাছে লোকজন আসতো্।দেশের প্রায় অঞ্চলেই তার মুরিদগন রয়েছেন। জন্ম-সম্ভবত তিনি ১৯১০ বা ১৯১১ সালে জন্ম গ্রহন করেছিলেন।তার বাবার নাম-মমিন উদ্দিন।তারা দুই ভাই ও এক বোন ছিলেন।তারা এখন কেউই বেঁচে নাই।শিক্ষা জীবন-তিনি ভাওতিতা সরকারি প্রাঃ বিঃ হতে প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন ও বাড়ির মক্তবে কুরআন শিক্ষা লাভ করেন।তিনি সৌদি থেকে আগত আলহাজ্ব মাওলানা মোঃ সিদ্দিকুর রহমানের কাছে আত্মাধিক মারফত জ্ঞান লাভ করেন।তিনি দেশ ও দেশের বাহিরে বিভিন্ন অলিদের মাজার ভ্রমন করেন। কর্মজীবন-কর্মজীবনে তিনি কাঠের নৌকা ও লাঙ্গল তৈরি করে বিক্রি করতেন।আর কাজের ফাকে ছফর করতেন।একমূহর্তে আল্লাহকে পাওয়ার উদ্দেশ্যে তিনি বাড়ি ছেড়ে চলে যান।কিছু বছর পরে তিনি আবার তার নিজ এলাকায় ছিলারিশ গ্রামে এসে খানকা তৈরি করে দিনের প্রচার করা শুরু করেন।বেশ অল্প কিছুদিনের মধ্যেই তিনি গ্রামের মানুষের কাছে একজন কামেলদার ব্যক্তি হিসাবে পরিচিতি লাভ করেন।তিনি ১৩৭৯ সালের ১০ ই আষাঢ় এহদাম ত্যাগ করেন।মৃত্যু কালে তার বয়স হয়েছিল ৬২ বছর। মৃত্যুর পর তার নিজ বাড়ির সামনে মাজার নির্মান করা হয়। এখন এই মাজারের খলিফা হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন মোঃ দলিল উদ্দিন খলিফা ও যাবতীয় সহযোগীতায় আছেন মৌলভী এছকেন্দার আলী বেপারী।
No comments
Thanks