রাইংখ্যং পুকুর রাংগামাটি
রাইংখ্যং পুকুর রাংগামাটি
রাইংখ্যং পুকুর মূলত একটি গভীর প্রা্কৃতিক হ্রদ। এটি রাংগামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলাধীন ফারুয়া ইউনিয়নের অর্ন্তগত বড়থলি ওয়ার্ডে অবস্থিত। এটি সমুদ্র সমতল থেকে প্রায় ২,৫০০ ফুঁট উঁচুতে অবস্থিত এবং আয়তনে ৩০ একর প্রায়। এই হ্রদের পাড়ে বহু বছর ধরে ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর বসবাস। এই হ্রদ নিয়ে নানা কল্পকাহিনী রয়েছে। এখানকার পশ্চাৎপদ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী তাদের মনের বাসনা পূর্ণ হওয়ার আশায় নানা পূজা-অর্চনা করে থাকেন। এই হ্রদ নিয়ে কল্পকাহিনী থাকলেও ভূ-তত্ত্ববিদদের মতে মূলত এটি প্রায় ২০০০ বছর পূর্বে আগ্নেয়গিরি সৃষ্ট লাভামূখ। এই হ্রদের পানি স্বচ্ছ বলে সূর্যের আলো, আবহাওয়া ও মেঘের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রযপ ধারণ করে। তবে শোনা যায়, মাঝে মাঝে এই হ্রদের পানি আকস্মিকভাবে লাল রং ধারণ করে। এই হ্রদের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ভ্রমণপিপাসু যে কাউকে মোহিত করবে। থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থাঃ-এখানে কোন আবাসিক হোটেল এবং খাওয়া-দাওয়ার সুব্যবস্থা নেই।
কিভাবে যাওয়া যায়: যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-ঢাকা থেকে শ্যামলী, মডার্ণ ও এস.আলম বাসে করে কাপ্তাই এসে কাপ্তাই জেটিঘাটস্থ লঞ্চঘাট থেকে ইঞ্জিনবোটে করে বিলাইছড়ি আসবেন। বন্দরনগরী চট্টগ্রাম থেকে ৩/৪ ঘন্টার মধ্যে বিলাইছড়ি আসা যায়। কেউ চট্টগ্রাম থেকে বিলাইছড়ি আসলে বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে প্রথমত কাপ্তাই জেটিঘাটে আসবেন। প্রতিদিন সাড়ে ৭ টায় রাঙ্গামাটির তবলছড়ি ঘাট থেকে ইঞ্চিনবোট যাত্রী নিয়ে সকাল ১০ টার মধ্যে বিলাইছড়ি পৌছেঁ। ওই বোটটি আবার বিলাইছড়ি থেকে দুপুর ২ টার মধ্যে রাঙ্গামাটির উদ্দেশ্যে ছাড়ে। এটি বিলাইছড়ি উপজেলার অন্তর্গত হলেও বিলাইছড়ি-ফারুয়া হয়ে এখানে যোগাযোগ করা অত্যন্ত কষ্টকর। কেউ চাইলেও পায়ে হাঁটা ছাড়া বিকল্প নেই। বিলাইছড়ি থেকে বড়থলি যেতে প্রায় ৭ দিন সময় লাগে। তাই এখানকার লোকজন বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলা দিয়ে এখানে আসা-যাওয়া করে।
রাইংখ্যং পুকুর মূলত একটি গভীর প্রা্কৃতিক হ্রদ। এটি রাংগামাটি জেলার বিলাইছড়ি উপজেলাধীন ফারুয়া ইউনিয়নের অর্ন্তগত বড়থলি ওয়ার্ডে অবস্থিত। এটি সমুদ্র সমতল থেকে প্রায় ২,৫০০ ফুঁট উঁচুতে অবস্থিত এবং আয়তনে ৩০ একর প্রায়। এই হ্রদের পাড়ে বহু বছর ধরে ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর বসবাস। এই হ্রদ নিয়ে নানা কল্পকাহিনী রয়েছে। এখানকার পশ্চাৎপদ ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী তাদের মনের বাসনা পূর্ণ হওয়ার আশায় নানা পূজা-অর্চনা করে থাকেন। এই হ্রদ নিয়ে কল্পকাহিনী থাকলেও ভূ-তত্ত্ববিদদের মতে মূলত এটি প্রায় ২০০০ বছর পূর্বে আগ্নেয়গিরি সৃষ্ট লাভামূখ। এই হ্রদের পানি স্বচ্ছ বলে সূর্যের আলো, আবহাওয়া ও মেঘের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রযপ ধারণ করে। তবে শোনা যায়, মাঝে মাঝে এই হ্রদের পানি আকস্মিকভাবে লাল রং ধারণ করে। এই হ্রদের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ভ্রমণপিপাসু যে কাউকে মোহিত করবে। থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থাঃ-এখানে কোন আবাসিক হোটেল এবং খাওয়া-দাওয়ার সুব্যবস্থা নেই।
কিভাবে যাওয়া যায়: যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-ঢাকা থেকে শ্যামলী, মডার্ণ ও এস.আলম বাসে করে কাপ্তাই এসে কাপ্তাই জেটিঘাটস্থ লঞ্চঘাট থেকে ইঞ্জিনবোটে করে বিলাইছড়ি আসবেন। বন্দরনগরী চট্টগ্রাম থেকে ৩/৪ ঘন্টার মধ্যে বিলাইছড়ি আসা যায়। কেউ চট্টগ্রাম থেকে বিলাইছড়ি আসলে বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে প্রথমত কাপ্তাই জেটিঘাটে আসবেন। প্রতিদিন সাড়ে ৭ টায় রাঙ্গামাটির তবলছড়ি ঘাট থেকে ইঞ্চিনবোট যাত্রী নিয়ে সকাল ১০ টার মধ্যে বিলাইছড়ি পৌছেঁ। ওই বোটটি আবার বিলাইছড়ি থেকে দুপুর ২ টার মধ্যে রাঙ্গামাটির উদ্দেশ্যে ছাড়ে। এটি বিলাইছড়ি উপজেলার অন্তর্গত হলেও বিলাইছড়ি-ফারুয়া হয়ে এখানে যোগাযোগ করা অত্যন্ত কষ্টকর। কেউ চাইলেও পায়ে হাঁটা ছাড়া বিকল্প নেই। বিলাইছড়ি থেকে বড়থলি যেতে প্রায় ৭ দিন সময় লাগে। তাই এখানকার লোকজন বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলা দিয়ে এখানে আসা-যাওয়া করে।
No comments
Thanks