রাজবন বিহার রাঙ্গামাটি
রাজবন বিহার রাঙ্গামাটি
মূল শহরের অভ্যন্তরে অবস্থিত রাজবন বিহার শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের জন্যই নয়; জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলেরই এখানে প্রবেশাধিকার রয়েছে। নির্মল প্রাকৃতিক পরিবেশে অবস্থিত এ বিহারে দেখা যাবে স্বর্গীয় সিড়ি। ইচ্ছে করলে অনুমতি নিয়ে এখানে উঠাও যাবে। রয়েছে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের ধ্যানের বিশাল গর্ত। আরও আছে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের বিভিন্ন ধর্মীয় মূর্তি। যে জিনিসটি বিশেষ দ্রষ্টব্যজনক সেটি হচ্ছে বৌদ্ধ ধর্মগুরু শ্রদ্ধেয় সাধনানন্দ মহাস্থবির (বনভন্তে)'র মৃতদেহ ভক্তদের দেখার জন্য সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে। থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থাঃ-মূল শহরের মধ্যে অবস্থিত হওয়ায় থাকা-খাওয়া নিয়ে আলাদা করে ভাবার দরকার হয় না। বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ-বৌদ্ধধর্মের কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠান উপলক্ষে এ স্থানে দেশী-বিদেশী পর্যটকরা মিলিত হয়। এ অনুষ্ঠানে প্রচার লোক সমাগম হয়।
কিভাবে যাওয়া যায়: যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-টিটিসি রোড দিয়ে কিংবা রাঙ্গামাটি জিমনেসিয়াম এর পাশের রাস্তা দিয়ে অটোরিক্মা কিংবা প্রাইভেট গাড়ি কিংবা অন্য কোন মটরযানে রাজবন বিহারে যাওয়া যায়। নৌপথে বিভিন্ন বোটযোগেও এখানে যাওয়া যায়।
মূল শহরের অভ্যন্তরে অবস্থিত রাজবন বিহার শুধুমাত্র বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের জন্যই নয়; জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলেরই এখানে প্রবেশাধিকার রয়েছে। নির্মল প্রাকৃতিক পরিবেশে অবস্থিত এ বিহারে দেখা যাবে স্বর্গীয় সিড়ি। ইচ্ছে করলে অনুমতি নিয়ে এখানে উঠাও যাবে। রয়েছে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের ধ্যানের বিশাল গর্ত। আরও আছে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের বিভিন্ন ধর্মীয় মূর্তি। যে জিনিসটি বিশেষ দ্রষ্টব্যজনক সেটি হচ্ছে বৌদ্ধ ধর্মগুরু শ্রদ্ধেয় সাধনানন্দ মহাস্থবির (বনভন্তে)'র মৃতদেহ ভক্তদের দেখার জন্য সংরক্ষণ করে রাখা হয়েছে। থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থাঃ-মূল শহরের মধ্যে অবস্থিত হওয়ায় থাকা-খাওয়া নিয়ে আলাদা করে ভাবার দরকার হয় না। বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ-বৌদ্ধধর্মের কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠান উপলক্ষে এ স্থানে দেশী-বিদেশী পর্যটকরা মিলিত হয়। এ অনুষ্ঠানে প্রচার লোক সমাগম হয়।
কিভাবে যাওয়া যায়: যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-টিটিসি রোড দিয়ে কিংবা রাঙ্গামাটি জিমনেসিয়াম এর পাশের রাস্তা দিয়ে অটোরিক্মা কিংবা প্রাইভেট গাড়ি কিংবা অন্য কোন মটরযানে রাজবন বিহারে যাওয়া যায়। নৌপথে বিভিন্ন বোটযোগেও এখানে যাওয়া যায়।
No comments
Thanks