খোলা চিঠি
খোলা চিঠি
খোলা চিঠি
নৌকার বিজয় হবেই ইনশাআলাহএই বিজয়ের মাসে।
জননেত্রী শেখ হাসিনা
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
ও সভাপতি, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ।
দেশ আজ কোথা থেকে কোথায় উন্নীত হয়েছে। আপনার প্রচেষ্টায় আরও হবে। আর আমরা শুধুই নিব, আর আপনাকে দিব না, অন্ততঃ এই কৃতজ্ঞতাবোধ আমাদের আছে। বিনিময়ে দেহের এক ফোঁটা রক্ত, ত্যাগ, নৌকায় একটি ভোট দিয়ে আপনার কাছে আমাদের ঋণের ভার একটু হলেও কমাবো।
আপনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের যোগ্যকন্যা। বিশ্ব মানচিত্রে যিনি একটি স্বাধীন বাংলাদেশের নাম ঠাই করে দিয়েছেন। দিয়েছেন একটি লাল সবুজের পতাকা। দিয়েছেন যুদ্ধবিদ্ধস্থ দেশকে সোনার বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন।
আজ বাস্তবে এই মহান নেতার প্রাণপ্রিয় যোগ্যকন্যা তা আজ বিশ্বে প্রমাণিত হয়েছে। বিশ্বে আপনি আজ উন্নয়নের রোল মডেল। মাদার অব হিউম্যানিটিস, ক্যারিসম্যাটিক্স লিডার, বিচক্ষণ, তড়ীৎস্বীদ্ধান্ত গ্রহন, রাষ্ট্রপরিচালনায় সচ্ছতায় বিশ্বে ২য় সফল প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ইতিমধ্যেই খ্যাতিলাভ করেছেন। আপনাকে বিশ্ববাসী চিনে এবং সম্মান করে। দেশের মানুষও আপনাকে চিনতে ভুল করেনি, করবেনা, শ্রদ্ধাভরে সম্মান করে। কেননা, বাংলাদেশে আপনার তুলনায় একমাত্র আপনি একাই। আপনার মত নেত্রী বাংলাদেশে অদ্বিতীয়। আর জন্মাবে না। আপনাকে পাওয়া বাংলাদেশ এবং দেশের মানুষের জন্য ভাগ্য বটে। সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদ বাহক হিসেবে দেশের উন্নয়নের জন্য নিরলসভাবে, নির্লোভভাবে প্রতি ২৪ ঘন্টায় ৩/৪ ঘন্টা মাত্র বিশ্রাম নিয়ে দেশের উন্নয়নে দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর কাজ করে যাচ্ছেন। আপনি সেই মহান বিশ্ব নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা।
দেশের উন্নয়ন করেছেন এমন অনেক-অনেক-অনেক কথা এই ছোট্ট পরিসরে লিখে শেষ করার নয়। তবে উল্লেখযোগ্যর মধ্যে যা না লিখলেই নয় তা হচ্ছেঃ- মহাকাশ বিজয়, পদ্মাসেতু নির্মাণ, সমুদ্রসীমানা বিজয়, ফ্লাইওভার নির্মাণ, মেট্রোরেল নির্মাণ, কর্ণফুলী নদীতে টানেল প্রকল্প, বিভিন্ন জেলায় শিল্পপার্ক স্থাপন, দেশে ১০০ টি ইকোনমিক জোন, আইটি পার্ক স্থাপন, গভীর সমুদ্রবন্দর, সারাদেশে ফোরলেন হাইওয়ে রাস্তা নির্মাণ, রেলওয়ে খাতকে ব্যাপক আধুনিকায়ন, বিদ্যুৎ শতভাগ নিশ্চিতকরণ, গ্রামীণ অবকাঠামোতে রাস্তাঘাট, এবং ব্রীজ, কালভার্ট, নদীখনন, মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা প্রদান, নারীর ক্ষমতায়ন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি, দারিদ্রতার হার নিম্ন পর্যায়, বয়স্কভাতা, বিধবা ভাতা, বিদেশে খাদ্য রপ্তানী, পোষাক শিল্পে রপ্তানীসহ ব্যাপক উন্নয়ন এবং বেতন বৃদ্ধি করণ এগুলো যুগান্তকারি উন্নয়ন ও সফলতা। দেশকে ১৯৭৬-৯৬ সাল সুদীর্ঘ ২১ টি বৎসরের দুঃশাসনের কবল থেকে অবমুক্ত করে উন্নয়নের শিখরে দাড় করেছেন। আশাকরি আগামী ৫ বৎসরে দেশকে মালয়েশীয়া, সিঙ্গাপুরের মত সমসাময়িক অবস্থানে উন্নীত করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
তাই আপনাকে দেশের উন্নয়ন এবং দেশের মানুষের স্বার্থে, দুঃখি মানুষের মুখে হাসি ফোটানো এবং লক্ষ লক্ষ আওয়ামীলীগ নেতা-কর্মীদের তারেক/খালেদা খুনিচক্রের রাহুগ্রাস থেকে রক্ষা করতে অবশ্যই পুনঃরায় ক্ষমতায় আসা অত্যন্ত জরুরী।
কেননা, আপনিই আমাদের শেষ ঠিকানা। শেষ ভরসা। দেশের ৭৭% জনতা আপনাকে ভালবাসে। ক্ষমতায় দেখতে চাই উন্নয়নের স্বার্থে। আপনি বঙ্গবন্ধুর কন্যা আকাশের মত সীমাহীন হৃদয় নিয়ে উদাত্ত্বমনে মানুষকে ভালবাসেন। আপনি অত্যান্ত সাদামাটা জীবন যাবন যাপন করেন। নেই কোন অহংকার। নেই কোন আড়ম্বরতা। নেই কোন “হাওয়া ভবন”। আপনি দেশের তাঁতীদের শাড়ি পরে দেশ-বিদেশ, জাতিসংঘে এমনকি বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রপ্রধানদের সাথে বৈঠক করেন। সত্যিই আমরা এতে গর্ভবোধ করি। কেননা, আপনি একজন অনন্য এবং অসাধারণ জননেত্রী। রাষ্ট্রের কোন মন্ত্র, সচিব বা কোন বড় নেতা, বা কোন শিল্পপতির সাথে কথা বলতে মানুষ যখন শঙ্কাবোধ করে। আর সেই মানুষ যখন আপনার সাথে কথা বলতে পারে, একান্ত শেষ আশ্রয়স্থল হিসেবে স্বতঃস্ফুর্তভাবে তখন কোন সংশয় থাকে না।
আমার ও অনেককার সৌভাগ্য হয়েছে আপনার সাথে কথা বলতে। আমিও দেখেছি অনুরুপভাবে। একটু বিরক্ত ও অহংকারবোধ নেই আপনার। আপনার সাথে অত্যন্ত অধিকার নিয়ে কথা বলতে পারি।
আমি যা লিখেছি তা মোটেও বাড়িয়ে লেখিনাই। ইহা আপনার ক্ষেত্রে বাস্তবতার একটু অংশবিশেষ মাত্র। আপনি একজন ধার্মিক। ফজরের নামাজ শেষে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করে মৃত্যু হাতে নিয়ে দিনের যাত্রা শুরু করেন। আপনার নেই কোন চাওয়া-পাওয়া। নেই বিগত সরকারের মত আড়ম্বরতা, নেই কোণ দূর্নীতি।
আপনার মত একজন নিবেদিত অনন্য অসাধারন দেশপ্রেমিক, দিন দুঃখি মানুষের প্রাণের মানুষ হিসেবে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বভার দেশের মানুষ আপনাকেই দিবে। স্বাধীনতার পরবর্তী নির্বাচনী গণজোয়ারের মত নৌকার গণজোয়ার সারা দেশব্যাপি উঠেছে।
শেখ হাসিনার সরকার- বার বার দরকার। উন্নয়নের সরকার-বার বার দরকার। শেখ হাসিনার সালাম নিন-নৌকা মার্কায় ভোট দিন। শেখ হাসিনার নির্দেশ-জেতাও নৌকা, বাঁচাও দেশ।
এই সব শ্লোগানে আকাশ-বাতাস মুখরিত হয়ে উঠেছে সারাদেশে এই বিজয়ের মাসে। মানুষ পুড়ে কয়লা হতে চায় না, মানুষ চায় না হাওয়া ভবনের মত রাজত্ব। মানুষ চায় না হরতাল, ভাংচুর, বোমাবাজি, চায় না জঙ্গীবাদ, পাকিস্তানের মত অস্থিতিশীল দেশ। শুনে বুক ফুলে যায়, যখন পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বলেছিলেন “ পাকিস্তানকে সুইডেন বানাবো”। তখন একজন বিজ্ঞ সাংবাদিক প্রতিউত্তরে বলেন “সুইডেন বানাতে হবে না, আমাদেরকে বাংলাদেশ বানায়ে দেও” ।
মানুষ আজ উন্নয়নে বিশ্বাসী, মানুষ দেশ নিয়ে পিছিয়ে পড়তে চায় না, তাই অসীম করুণাময় আল্লাহপাকের নিকট মানুষের প্রাণের আহাজারি- তারেক/খালেদা, জঙ্গী তথাকথিত কুলাঙ্গারদের যেন আল্লাহ পাক রাষ্ট্র ক্ষমতায় না আনেন। আপনি জননেত্রী শেখ হাসিনা, আপনি মানুষের জন্য-মানুষও আপনার জন্য এই প্রমাণ আপামর জনসাধারণ নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আপনাকে পুনঃরায় নির্বাচিত করে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখবে অবশ্যই ইনশাআল্লাহ। আল্লাহপাক আপনাকে সুস্থ রাখুন ও দীর্ঘজীবি করুন এই কামনায়।
জয় বাংলা
এম.জি মোস্তফা
সহ-সভাপতি
বাংলাদেশ তাঁতী লীগ
খোলা চিঠি
নৌকার বিজয় হবেই ইনশাআলাহএই বিজয়ের মাসে।
জননেত্রী শেখ হাসিনা
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
ও সভাপতি, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ।
দেশ আজ কোথা থেকে কোথায় উন্নীত হয়েছে। আপনার প্রচেষ্টায় আরও হবে। আর আমরা শুধুই নিব, আর আপনাকে দিব না, অন্ততঃ এই কৃতজ্ঞতাবোধ আমাদের আছে। বিনিময়ে দেহের এক ফোঁটা রক্ত, ত্যাগ, নৌকায় একটি ভোট দিয়ে আপনার কাছে আমাদের ঋণের ভার একটু হলেও কমাবো।
আপনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের যোগ্যকন্যা। বিশ্ব মানচিত্রে যিনি একটি স্বাধীন বাংলাদেশের নাম ঠাই করে দিয়েছেন। দিয়েছেন একটি লাল সবুজের পতাকা। দিয়েছেন যুদ্ধবিদ্ধস্থ দেশকে সোনার বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন।
আজ বাস্তবে এই মহান নেতার প্রাণপ্রিয় যোগ্যকন্যা তা আজ বিশ্বে প্রমাণিত হয়েছে। বিশ্বে আপনি আজ উন্নয়নের রোল মডেল। মাদার অব হিউম্যানিটিস, ক্যারিসম্যাটিক্স লিডার, বিচক্ষণ, তড়ীৎস্বীদ্ধান্ত গ্রহন, রাষ্ট্রপরিচালনায় সচ্ছতায় বিশ্বে ২য় সফল প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ইতিমধ্যেই খ্যাতিলাভ করেছেন। আপনাকে বিশ্ববাসী চিনে এবং সম্মান করে। দেশের মানুষও আপনাকে চিনতে ভুল করেনি, করবেনা, শ্রদ্ধাভরে সম্মান করে। কেননা, বাংলাদেশে আপনার তুলনায় একমাত্র আপনি একাই। আপনার মত নেত্রী বাংলাদেশে অদ্বিতীয়। আর জন্মাবে না। আপনাকে পাওয়া বাংলাদেশ এবং দেশের মানুষের জন্য ভাগ্য বটে। সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদ বাহক হিসেবে দেশের উন্নয়নের জন্য নিরলসভাবে, নির্লোভভাবে প্রতি ২৪ ঘন্টায় ৩/৪ ঘন্টা মাত্র বিশ্রাম নিয়ে দেশের উন্নয়নে দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর কাজ করে যাচ্ছেন। আপনি সেই মহান বিশ্ব নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা।
দেশের উন্নয়ন করেছেন এমন অনেক-অনেক-অনেক কথা এই ছোট্ট পরিসরে লিখে শেষ করার নয়। তবে উল্লেখযোগ্যর মধ্যে যা না লিখলেই নয় তা হচ্ছেঃ- মহাকাশ বিজয়, পদ্মাসেতু নির্মাণ, সমুদ্রসীমানা বিজয়, ফ্লাইওভার নির্মাণ, মেট্রোরেল নির্মাণ, কর্ণফুলী নদীতে টানেল প্রকল্প, বিভিন্ন জেলায় শিল্পপার্ক স্থাপন, দেশে ১০০ টি ইকোনমিক জোন, আইটি পার্ক স্থাপন, গভীর সমুদ্রবন্দর, সারাদেশে ফোরলেন হাইওয়ে রাস্তা নির্মাণ, রেলওয়ে খাতকে ব্যাপক আধুনিকায়ন, বিদ্যুৎ শতভাগ নিশ্চিতকরণ, গ্রামীণ অবকাঠামোতে রাস্তাঘাট, এবং ব্রীজ, কালভার্ট, নদীখনন, মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী ভাতা প্রদান, নারীর ক্ষমতায়ন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি, দারিদ্রতার হার নিম্ন পর্যায়, বয়স্কভাতা, বিধবা ভাতা, বিদেশে খাদ্য রপ্তানী, পোষাক শিল্পে রপ্তানীসহ ব্যাপক উন্নয়ন এবং বেতন বৃদ্ধি করণ এগুলো যুগান্তকারি উন্নয়ন ও সফলতা। দেশকে ১৯৭৬-৯৬ সাল সুদীর্ঘ ২১ টি বৎসরের দুঃশাসনের কবল থেকে অবমুক্ত করে উন্নয়নের শিখরে দাড় করেছেন। আশাকরি আগামী ৫ বৎসরে দেশকে মালয়েশীয়া, সিঙ্গাপুরের মত সমসাময়িক অবস্থানে উন্নীত করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
তাই আপনাকে দেশের উন্নয়ন এবং দেশের মানুষের স্বার্থে, দুঃখি মানুষের মুখে হাসি ফোটানো এবং লক্ষ লক্ষ আওয়ামীলীগ নেতা-কর্মীদের তারেক/খালেদা খুনিচক্রের রাহুগ্রাস থেকে রক্ষা করতে অবশ্যই পুনঃরায় ক্ষমতায় আসা অত্যন্ত জরুরী।
কেননা, আপনিই আমাদের শেষ ঠিকানা। শেষ ভরসা। দেশের ৭৭% জনতা আপনাকে ভালবাসে। ক্ষমতায় দেখতে চাই উন্নয়নের স্বার্থে। আপনি বঙ্গবন্ধুর কন্যা আকাশের মত সীমাহীন হৃদয় নিয়ে উদাত্ত্বমনে মানুষকে ভালবাসেন। আপনি অত্যান্ত সাদামাটা জীবন যাবন যাপন করেন। নেই কোন অহংকার। নেই কোন আড়ম্বরতা। নেই কোন “হাওয়া ভবন”। আপনি দেশের তাঁতীদের শাড়ি পরে দেশ-বিদেশ, জাতিসংঘে এমনকি বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রপ্রধানদের সাথে বৈঠক করেন। সত্যিই আমরা এতে গর্ভবোধ করি। কেননা, আপনি একজন অনন্য এবং অসাধারণ জননেত্রী। রাষ্ট্রের কোন মন্ত্র, সচিব বা কোন বড় নেতা, বা কোন শিল্পপতির সাথে কথা বলতে মানুষ যখন শঙ্কাবোধ করে। আর সেই মানুষ যখন আপনার সাথে কথা বলতে পারে, একান্ত শেষ আশ্রয়স্থল হিসেবে স্বতঃস্ফুর্তভাবে তখন কোন সংশয় থাকে না।
আমার ও অনেককার সৌভাগ্য হয়েছে আপনার সাথে কথা বলতে। আমিও দেখেছি অনুরুপভাবে। একটু বিরক্ত ও অহংকারবোধ নেই আপনার। আপনার সাথে অত্যন্ত অধিকার নিয়ে কথা বলতে পারি।
আমি যা লিখেছি তা মোটেও বাড়িয়ে লেখিনাই। ইহা আপনার ক্ষেত্রে বাস্তবতার একটু অংশবিশেষ মাত্র। আপনি একজন ধার্মিক। ফজরের নামাজ শেষে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করে মৃত্যু হাতে নিয়ে দিনের যাত্রা শুরু করেন। আপনার নেই কোন চাওয়া-পাওয়া। নেই বিগত সরকারের মত আড়ম্বরতা, নেই কোণ দূর্নীতি।
আপনার মত একজন নিবেদিত অনন্য অসাধারন দেশপ্রেমিক, দিন দুঃখি মানুষের প্রাণের মানুষ হিসেবে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বভার দেশের মানুষ আপনাকেই দিবে। স্বাধীনতার পরবর্তী নির্বাচনী গণজোয়ারের মত নৌকার গণজোয়ার সারা দেশব্যাপি উঠেছে।
শেখ হাসিনার সরকার- বার বার দরকার। উন্নয়নের সরকার-বার বার দরকার। শেখ হাসিনার সালাম নিন-নৌকা মার্কায় ভোট দিন। শেখ হাসিনার নির্দেশ-জেতাও নৌকা, বাঁচাও দেশ।
এই সব শ্লোগানে আকাশ-বাতাস মুখরিত হয়ে উঠেছে সারাদেশে এই বিজয়ের মাসে। মানুষ পুড়ে কয়লা হতে চায় না, মানুষ চায় না হাওয়া ভবনের মত রাজত্ব। মানুষ চায় না হরতাল, ভাংচুর, বোমাবাজি, চায় না জঙ্গীবাদ, পাকিস্তানের মত অস্থিতিশীল দেশ। শুনে বুক ফুলে যায়, যখন পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বলেছিলেন “ পাকিস্তানকে সুইডেন বানাবো”। তখন একজন বিজ্ঞ সাংবাদিক প্রতিউত্তরে বলেন “সুইডেন বানাতে হবে না, আমাদেরকে বাংলাদেশ বানায়ে দেও” ।
মানুষ আজ উন্নয়নে বিশ্বাসী, মানুষ দেশ নিয়ে পিছিয়ে পড়তে চায় না, তাই অসীম করুণাময় আল্লাহপাকের নিকট মানুষের প্রাণের আহাজারি- তারেক/খালেদা, জঙ্গী তথাকথিত কুলাঙ্গারদের যেন আল্লাহ পাক রাষ্ট্র ক্ষমতায় না আনেন। আপনি জননেত্রী শেখ হাসিনা, আপনি মানুষের জন্য-মানুষও আপনার জন্য এই প্রমাণ আপামর জনসাধারণ নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আপনাকে পুনঃরায় নির্বাচিত করে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখবে অবশ্যই ইনশাআল্লাহ। আল্লাহপাক আপনাকে সুস্থ রাখুন ও দীর্ঘজীবি করুন এই কামনায়।
জয় বাংলা
এম.জি মোস্তফা
সহ-সভাপতি
বাংলাদেশ তাঁতী লীগ
No comments
Thanks