মোলহেড : ত্রিনদীর সঙ্গমস্থল চাঁদপুর
মোলহেড : ত্রিনদীর সঙ্গমস্থল চাঁদপুর
চাঁদপুর বড় স্টেশনের পশ্চিম পাশে পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়ার সঙ্গমস্থলে অবস্থিত ত্রিকোণাকার অংশটিই মোলহেড নামে পরিচিত। এ স্থান হতে পশ্চিম দিগন্তে খুব স্পষ্টভাবে সূর্যাস্ত দেখা যায়। ইংরেজি শব্দ মোলহেড (Molehead) মানে বিক্ষুব্ধ তরঙ্গ অভিঘাত হতে স্থল ভূমিকে রক্ষার জন্য পাথর কংক্রিট দ্বারা নির্মিত শক্ত প্রাচীর বা বাঁধ।বাংলাদেশ পানি উনড়বয়ন বোর্ড কর্তৃক পদ্মা-মেঘনা-ডাকাতিয়ার মিলিত প্রবল স্রোত ও ঘূর্ণি হতে চাঁদপুর শহরকে রক্ষার জন্য বোল্ডার দ্বারা এটি নির্মিত হয়। এই মনোরম স্থানটি চাঁদপুরের শ্রেষ্ঠ নৈসর্গিক বিনোদন স্থান। তিন নদীর সঙ্গমস্থলে গড়ে ওঠা শহরের নজির হিসেবে চাঁদপুর অনন্য।
কিভাবে যাওয়া যায়: চাঁদপুর জেলার প্রাণকেন্দ্র শপথ চত্তর মোড় থেকে রিক্সা, অটোরিক্সা, বা নিজস্ব গাড়ি নিয়ে যাওয়া যায়। শপথ চত্তর থেকে এর দূরত্ব মাত্র ১/১.৫ কিলোমিটার।
চাঁদপুর বড় স্টেশনের পশ্চিম পাশে পদ্মা, মেঘনা ও ডাকাতিয়ার সঙ্গমস্থলে অবস্থিত ত্রিকোণাকার অংশটিই মোলহেড নামে পরিচিত। এ স্থান হতে পশ্চিম দিগন্তে খুব স্পষ্টভাবে সূর্যাস্ত দেখা যায়। ইংরেজি শব্দ মোলহেড (Molehead) মানে বিক্ষুব্ধ তরঙ্গ অভিঘাত হতে স্থল ভূমিকে রক্ষার জন্য পাথর কংক্রিট দ্বারা নির্মিত শক্ত প্রাচীর বা বাঁধ।বাংলাদেশ পানি উনড়বয়ন বোর্ড কর্তৃক পদ্মা-মেঘনা-ডাকাতিয়ার মিলিত প্রবল স্রোত ও ঘূর্ণি হতে চাঁদপুর শহরকে রক্ষার জন্য বোল্ডার দ্বারা এটি নির্মিত হয়। এই মনোরম স্থানটি চাঁদপুরের শ্রেষ্ঠ নৈসর্গিক বিনোদন স্থান। তিন নদীর সঙ্গমস্থলে গড়ে ওঠা শহরের নজির হিসেবে চাঁদপুর অনন্য।
কিভাবে যাওয়া যায়: চাঁদপুর জেলার প্রাণকেন্দ্র শপথ চত্তর মোড় থেকে রিক্সা, অটোরিক্সা, বা নিজস্ব গাড়ি নিয়ে যাওয়া যায়। শপথ চত্তর থেকে এর দূরত্ব মাত্র ১/১.৫ কিলোমিটার।
No comments
Thanks