সুবলং ঝর্ণা রাঙ্গামাটি
সুবলং ঝর্ণা রাঙ্গামাটি
রাঙ্গামাটি জেলার বরকল উপজেলার শুভলং-এর পাহাড়ি ঝর্ণা ইতোমধ্যে পর্যটকদের কাছে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছে। এই ঝর্ণার নির্মল জলধারা পর্যটকদের হৃদয়ে এক ভিন্ন অনুভূতির কাঁপন তোলে। ভরা বর্ষামৌসুমে মূল ঝর্ণার জলধারা প্রায় ৩০০ ফুট উঁচু থেকে নিচে আছড়ে পড়ে এবং অপূর্ব সুরের মূর্ছনায় পর্যটকদের সযতনে মুগ্ধ করে। এ অপরুপ দৃশ্য স্বচক্ষে না দেখলে কল্পনায় সে ছবি আঁকা কী সম্ভব ? বর্তমানে এ এলাকায় উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক কিছু স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে। রাঙ্গামাটি সদর হতে শুভলং এর দুরত্ব মাত্র ২৫ কিলোমিটার। জলপথে পাহাড়ের বুক চিরে আঁকা-বাঁকা চলার পথে যাওয়ার সময় পার্বত্য চট্টগ্রামের অপার সৌন্দর্য চোখে পড়বে।
থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি জেলা সদরে পর্যটন হলিডে কমপ্লেক্ম ও বিভিন্ন মানসম্মত হোটেলে থাকা ও খাওয়ার সুব্যবস্থা রয়েছে।
কিভাবে যাওয়া যায়: রাঙ্গামাটির রিজার্ভ বাজার, পর্যটন ঘাট ও রাংগামাটি শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে স্পীড বোট ও নৌ-যানে করে সহজেই সুবলং যাওয়া যায়। যার ভাড়ার পরিমাণ ঘন্টা প্রতি স্পীড বোট ঘন্টায় ১২০০-১৫০০/- এবং দেশীয় নৌযান ৫০০-৮০০/- টাকা।
রাঙ্গামাটি জেলার বরকল উপজেলার শুভলং-এর পাহাড়ি ঝর্ণা ইতোমধ্যে পর্যটকদের কাছে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছে। এই ঝর্ণার নির্মল জলধারা পর্যটকদের হৃদয়ে এক ভিন্ন অনুভূতির কাঁপন তোলে। ভরা বর্ষামৌসুমে মূল ঝর্ণার জলধারা প্রায় ৩০০ ফুট উঁচু থেকে নিচে আছড়ে পড়ে এবং অপূর্ব সুরের মূর্ছনায় পর্যটকদের সযতনে মুগ্ধ করে। এ অপরুপ দৃশ্য স্বচক্ষে না দেখলে কল্পনায় সে ছবি আঁকা কী সম্ভব ? বর্তমানে এ এলাকায় উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক কিছু স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে। রাঙ্গামাটি সদর হতে শুভলং এর দুরত্ব মাত্র ২৫ কিলোমিটার। জলপথে পাহাড়ের বুক চিরে আঁকা-বাঁকা চলার পথে যাওয়ার সময় পার্বত্য চট্টগ্রামের অপার সৌন্দর্য চোখে পড়বে।
থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি জেলা সদরে পর্যটন হলিডে কমপ্লেক্ম ও বিভিন্ন মানসম্মত হোটেলে থাকা ও খাওয়ার সুব্যবস্থা রয়েছে।
কিভাবে যাওয়া যায়: রাঙ্গামাটির রিজার্ভ বাজার, পর্যটন ঘাট ও রাংগামাটি শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে স্পীড বোট ও নৌ-যানে করে সহজেই সুবলং যাওয়া যায়। যার ভাড়ার পরিমাণ ঘন্টা প্রতি স্পীড বোট ঘন্টায় ১২০০-১৫০০/- এবং দেশীয় নৌযান ৫০০-৮০০/- টাকা।
No comments
Thanks