চৌধুরী বাড়ি চাঁদপুর
চৌধুরী বাড়ি চাঁদপুর
ব্রিটিশ শাসনামল। সিপাহী বিদ্রোহ আন্দোলনের এক নির্ভিক সৈনিক তনু রাজা চৌধুরী তৎকালীন সময়ে এসে চাঁদপুর সদর উপজেলার চান্দ্রা ইউনিয়নে আত্মগোপন করেন। তারপর এখানেই তিনি তার বসত জীবন শুরম্ন করেন। তৎকালীন সময়ে তিনি এই এলাকার প্রতাপশালী জমিদার হিসেবে স্থান লাভ করেন। পরবর্তীতে তনু রাজা চৌধুরী মারা যাবার পর তার ছেলে আলী আজগর চৌধুরী জমিদারির দায়িত্ব নেন। সেই সময়ে তারা এতই প্রতাপশালী জমিদার ছিলেন যে একনামে তাদেরকে সবাই চিনত দেশের দূরদুরামত্ম থেকেও। চাঁদপুর সদর উপজেলার চৌধুরী ঘাট, চৌধুরী মসজিদ তাদের নামেই নামকরণ করা হয়। চান্দ্রা ইউনিয়নে এসে চৌধুরী বাড়ির কথা বললে বয়স্ক থেকে শুরম্ন করে ছোট বাচ্চারাও সেই ঐতিহ্যবাহী চৌধুরী বাড়ি চিনে অনায়াসে। শুধু চান্দ্রা থেকেই নয় দেশের অনেক স্থান থেকেই চাঁদপুর সদর উপজেলায় অবস্থিত চৌধুরী বাড়ির কথা বললে অনেকেই এখানকার কথা মনে করে।আলী আজগর চৌধুরীর সমত্মান সংখ্যা ছিলো ৭ জন। মতি রাজা চৌধুরী, উমেদ রাজা চৌধুরী, কামিজ রাজা চৌধুরী, হামিদ রাজা চৌধুরী, মোহাম্মদ রাজা চৌধুরী, প্রেম রাজা চৌধুরী, গোলাম রাজা চৌধুরী। তারা সকলেই এখন মৃত। তারা সকলেই তাদের কর্মকা--র মাধ্যমে সারা দেশে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেন।এই চৌধুরী বাড়ির ঐতিহ্য আজীবন বহমান থাকবে। চৌধুরী বাড়ির বিভিন্ন বংশধররা তারা দেশের বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি উচ্চপদে কর্মরত ছিলেন।মরহুম মমতাজ উদ্দিন চৌধুরী (মন্টু) ছিলেন বিশিষ্ট রাজনীতিবীদ ও ফরক্কাবাদ ডিগ্রি কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যÿ। মরহুম আঃ বাসেত চৌধুরী (কাঞ্চন) ছিলেন চান্দ্রা ইউপির প্রাক্তন চেয়ারম্যান। মরহুম আমিন মিঞা চৌধুরী ছিলেন প্রাক্তন বিভাগীয় কমিশনার, ঢাকা। মরহুম গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী (ফরিদ) ছিলেন প্রাক্তন অফিসার ইনচার্জ (খিলগাঁও থানা ঢাকা)। মরহুম আঃ রশিদ চৌধুরী ছিলেন চান্দ্রা ইউপির প্রাক্তন চেয়ারম্যান। আঃ রাজ্জাক চৌধুরী ছিলেন প্রাক্তন যুগ্ম সচিব, জনশক্তি ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। বর্তমানে রম্নবিনা ইসলাম চৌধুরী যুগ্ম সচিব, অর্থ মন্ত্রণালয়ে কর্মরত আছেন।চৌধুরীর বাড়ির ইতিহাস অনেক দূর পর্যমত্ম সমাদৃত। এখন চৌধুরী বাড়িতে তেমন কোন লোক থাকেন না। সবাই তারা তাদের কর্মজীবন নিয়ে বিভিন্ন শহরে অবস্থান করছেন।
কিভাবে যাওয়া যায়: চাঁদপুর সদর উপজেলা থেকে সিএনজি যোগে চান্দ্রা ইউনিয়ন ভূঁইয়ার হাট রাস্তার মাথায় যাবো বলে উঠতে হয়। সেখান থেকে রিক্সা যোগে হরিপুর বাজার চৌধুরী বাড়ির কথা বললে অনায়াসে 10 মিনিটের মধ্যে যাওয়া যাবে।
ব্রিটিশ শাসনামল। সিপাহী বিদ্রোহ আন্দোলনের এক নির্ভিক সৈনিক তনু রাজা চৌধুরী তৎকালীন সময়ে এসে চাঁদপুর সদর উপজেলার চান্দ্রা ইউনিয়নে আত্মগোপন করেন। তারপর এখানেই তিনি তার বসত জীবন শুরম্ন করেন। তৎকালীন সময়ে তিনি এই এলাকার প্রতাপশালী জমিদার হিসেবে স্থান লাভ করেন। পরবর্তীতে তনু রাজা চৌধুরী মারা যাবার পর তার ছেলে আলী আজগর চৌধুরী জমিদারির দায়িত্ব নেন। সেই সময়ে তারা এতই প্রতাপশালী জমিদার ছিলেন যে একনামে তাদেরকে সবাই চিনত দেশের দূরদুরামত্ম থেকেও। চাঁদপুর সদর উপজেলার চৌধুরী ঘাট, চৌধুরী মসজিদ তাদের নামেই নামকরণ করা হয়। চান্দ্রা ইউনিয়নে এসে চৌধুরী বাড়ির কথা বললে বয়স্ক থেকে শুরম্ন করে ছোট বাচ্চারাও সেই ঐতিহ্যবাহী চৌধুরী বাড়ি চিনে অনায়াসে। শুধু চান্দ্রা থেকেই নয় দেশের অনেক স্থান থেকেই চাঁদপুর সদর উপজেলায় অবস্থিত চৌধুরী বাড়ির কথা বললে অনেকেই এখানকার কথা মনে করে।আলী আজগর চৌধুরীর সমত্মান সংখ্যা ছিলো ৭ জন। মতি রাজা চৌধুরী, উমেদ রাজা চৌধুরী, কামিজ রাজা চৌধুরী, হামিদ রাজা চৌধুরী, মোহাম্মদ রাজা চৌধুরী, প্রেম রাজা চৌধুরী, গোলাম রাজা চৌধুরী। তারা সকলেই এখন মৃত। তারা সকলেই তাদের কর্মকা--র মাধ্যমে সারা দেশে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেন।এই চৌধুরী বাড়ির ঐতিহ্য আজীবন বহমান থাকবে। চৌধুরী বাড়ির বিভিন্ন বংশধররা তারা দেশের বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি উচ্চপদে কর্মরত ছিলেন।মরহুম মমতাজ উদ্দিন চৌধুরী (মন্টু) ছিলেন বিশিষ্ট রাজনীতিবীদ ও ফরক্কাবাদ ডিগ্রি কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যÿ। মরহুম আঃ বাসেত চৌধুরী (কাঞ্চন) ছিলেন চান্দ্রা ইউপির প্রাক্তন চেয়ারম্যান। মরহুম আমিন মিঞা চৌধুরী ছিলেন প্রাক্তন বিভাগীয় কমিশনার, ঢাকা। মরহুম গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী (ফরিদ) ছিলেন প্রাক্তন অফিসার ইনচার্জ (খিলগাঁও থানা ঢাকা)। মরহুম আঃ রশিদ চৌধুরী ছিলেন চান্দ্রা ইউপির প্রাক্তন চেয়ারম্যান। আঃ রাজ্জাক চৌধুরী ছিলেন প্রাক্তন যুগ্ম সচিব, জনশক্তি ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। বর্তমানে রম্নবিনা ইসলাম চৌধুরী যুগ্ম সচিব, অর্থ মন্ত্রণালয়ে কর্মরত আছেন।চৌধুরীর বাড়ির ইতিহাস অনেক দূর পর্যমত্ম সমাদৃত। এখন চৌধুরী বাড়িতে তেমন কোন লোক থাকেন না। সবাই তারা তাদের কর্মজীবন নিয়ে বিভিন্ন শহরে অবস্থান করছেন।
কিভাবে যাওয়া যায়: চাঁদপুর সদর উপজেলা থেকে সিএনজি যোগে চান্দ্রা ইউনিয়ন ভূঁইয়ার হাট রাস্তার মাথায় যাবো বলে উঠতে হয়। সেখান থেকে রিক্সা যোগে হরিপুর বাজার চৌধুরী বাড়ির কথা বললে অনায়াসে 10 মিনিটের মধ্যে যাওয়া যাবে।
No comments
Thanks