চিড়িয়াখানা চট্টগ্রাম
চিড়িয়াখানা চট্টগ্রাম
নগর জীবনের ক্লান্তিকর এক ঘেঁয়েমি থেকে নগরবাসীকে একটু বিনোদনের ছোঁয়া দিতে ফয়'স লেকের পাশে সবুজে ঘেরা বনবীথির বেষ্টনীতে ১৯৮৯ সালে তৈরি করা হয় চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা। ৬ একর জায়গার উপর বানর, সিংহ, হরিণ ও হনুমান এই চারপ্রজাতির ১৬টি প্রাণী নিয়ে যাত্রা শুরু হয় এর।বর্তমানে এই চিড়িয়াখানায় ৭২ প্রজাতির মোট ২৮০টি প্রাণী রয়েছে। যার মধ্যে ৩০প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৩৮ প্রজাতির পাখি ও ৪ প্রজাতির সরীসৃপ। ২০০০ সালে এখানকার প্রাণীর সংখ্যা ছিল ২৫০টি। গত ৭ বছরে মাত্র ৩০টি নতুন প্রাণী যোগহয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে প্যারা হরিণ, ধনেশ, তিতির, হনুমানপ্রভৃতি।
কিভাবে যাওয়া যায়: উক্ত দশর্নীয় স্থানে যাওয়ার জন্য বাস বা অটোরিক্সা ব্যবহার করা যেতে পারে।
নগর জীবনের ক্লান্তিকর এক ঘেঁয়েমি থেকে নগরবাসীকে একটু বিনোদনের ছোঁয়া দিতে ফয়'স লেকের পাশে সবুজে ঘেরা বনবীথির বেষ্টনীতে ১৯৮৯ সালে তৈরি করা হয় চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা। ৬ একর জায়গার উপর বানর, সিংহ, হরিণ ও হনুমান এই চারপ্রজাতির ১৬টি প্রাণী নিয়ে যাত্রা শুরু হয় এর।বর্তমানে এই চিড়িয়াখানায় ৭২ প্রজাতির মোট ২৮০টি প্রাণী রয়েছে। যার মধ্যে ৩০প্রজাতির স্তন্যপায়ী, ৩৮ প্রজাতির পাখি ও ৪ প্রজাতির সরীসৃপ। ২০০০ সালে এখানকার প্রাণীর সংখ্যা ছিল ২৫০টি। গত ৭ বছরে মাত্র ৩০টি নতুন প্রাণী যোগহয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে প্যারা হরিণ, ধনেশ, তিতির, হনুমানপ্রভৃতি।
কিভাবে যাওয়া যায়: উক্ত দশর্নীয় স্থানে যাওয়ার জন্য বাস বা অটোরিক্সা ব্যবহার করা যেতে পারে।
No comments
Thanks