বড় কাটরা ঢাকা
বড় কাটরা ঢাকা
প্রায় ৩৭৫ বছর পূর্বে শায়েস্তা খাঁ এর আমলে তারই জামাতা বড় কাটরা নির্মাণ করেন। মূলত এটি নদী তীরবর্তী একটি দূর্গ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আজ থেকে প্রায় ১০০ বছর পূর্বে বড় কাটরা ভবনে হোসাইনিয়া আশরাফুল উলুম মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হয়। ঢাকার চকবাজার থানা থেকে দক্ষিণ দিকে ১৬, বড় কাটারায় এটি অবস্থিত। বর্তমান অবস্থাঅতীতের অবকাঠামোর সাথে সংযুক্ত করে বর্তমানে আরও নতুন ভবন সংযোজন করে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা ব্যবহার করছে। মাদ্রাসার তত্ত্বাবধানে শুধুমাত্র বড় কাটারার মূল গেইটসহ কিছু ভবন রয়েছে। অন্যগুলো বেদখল হয়ে গেছে। স্থাপনা ভবনটি সময়ের পরিবর্তনে সংস্কারের অভাবে অতীত সৌন্দর্য হারাচ্ছে। স্থাপনা প্রাঙ্গনে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের জন্য একটি লাইব্রেরী রয়ছে। এখানে কোন জাদুঘর নেই। দর্শণমাদ্রাসার প্রবেশ দরজা দিয়ে বিনা পয়সায় এক সময়ের বড় কাটরাতে প্রবেশ করা যায়। দর্শনার্থীরা স্বাচ্ছন্দে এই ঐতিহাসিক স্থান দেখতে পারে। এটি প্রতিদিনই সকাল ৮.০০ টা থেকে বিকাল ৫.০০ টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে। বর্তমানে বড় কাটরা হোসাইনিয়া আশরাফুল উলুম মাদ্রাসার তত্ত্বাবধানে রয়েছে। বিশেষ দিনগুলোতে বিদেশী ও দেশী দর্শনার্থীরা এই স্থাপনা ঘুরে দেখেন। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মাদ্রাসার কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে ঘুরে দেখতে পারে বড় কাটরা। বিবিধরাস্তা খুবই সরু বলে গাড়ি পার্কিংয়ের কোন ব্যবস্থা নেই। এখানে কোন প্রকার ফুড কর্ণার নেই।
প্রায় ৩৭৫ বছর পূর্বে শায়েস্তা খাঁ এর আমলে তারই জামাতা বড় কাটরা নির্মাণ করেন। মূলত এটি নদী তীরবর্তী একটি দূর্গ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আজ থেকে প্রায় ১০০ বছর পূর্বে বড় কাটরা ভবনে হোসাইনিয়া আশরাফুল উলুম মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হয়। ঢাকার চকবাজার থানা থেকে দক্ষিণ দিকে ১৬, বড় কাটারায় এটি অবস্থিত। বর্তমান অবস্থাঅতীতের অবকাঠামোর সাথে সংযুক্ত করে বর্তমানে আরও নতুন ভবন সংযোজন করে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা ব্যবহার করছে। মাদ্রাসার তত্ত্বাবধানে শুধুমাত্র বড় কাটারার মূল গেইটসহ কিছু ভবন রয়েছে। অন্যগুলো বেদখল হয়ে গেছে। স্থাপনা ভবনটি সময়ের পরিবর্তনে সংস্কারের অভাবে অতীত সৌন্দর্য হারাচ্ছে। স্থাপনা প্রাঙ্গনে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের জন্য একটি লাইব্রেরী রয়ছে। এখানে কোন জাদুঘর নেই। দর্শণমাদ্রাসার প্রবেশ দরজা দিয়ে বিনা পয়সায় এক সময়ের বড় কাটরাতে প্রবেশ করা যায়। দর্শনার্থীরা স্বাচ্ছন্দে এই ঐতিহাসিক স্থান দেখতে পারে। এটি প্রতিদিনই সকাল ৮.০০ টা থেকে বিকাল ৫.০০ টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে। বর্তমানে বড় কাটরা হোসাইনিয়া আশরাফুল উলুম মাদ্রাসার তত্ত্বাবধানে রয়েছে। বিশেষ দিনগুলোতে বিদেশী ও দেশী দর্শনার্থীরা এই স্থাপনা ঘুরে দেখেন। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মাদ্রাসার কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে ঘুরে দেখতে পারে বড় কাটরা। বিবিধরাস্তা খুবই সরু বলে গাড়ি পার্কিংয়ের কোন ব্যবস্থা নেই। এখানে কোন প্রকার ফুড কর্ণার নেই।
No comments
Thanks